বাসাইল ১৫ সেপ্টেম্বর: টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার হাবলা টেংগুরিয়াপাড়া আবদুল্লাহেল বাকী (এইচ.টি.এ.বি) উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সম্প্রতি টাঙ্গাইল শহর থেকে প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়। এতে বিদ্যালয় ও প্রধান শিক্ষকের ভাবমূর্তী ক্ষুন্ন হয়। প্রকাশিত সংবাদটি সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেছেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম আব্দুছ ছামাদ ও বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক।
বাসাইল ১৫ সেপ্টেম্বর: টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার হাবলা টেংগুরিয়াপাড়া আবদুল্লাহেল বাকী (এইচ.টি.এ.বি) উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সম্প্রতি টাঙ্গাইল শহর থেকে প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়। এতে বিদ্যালয় ও প্রধান শিক্ষকের ভাবমূর্তী ক্ষুন্ন হয়। প্রকাশিত সংবাদটি সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেছেন ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম আব্দুছ ছামাদ ও বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক।
এস এম আব্দুছ ছামাদ বলেন, ‘গত ৮ সেপ্টেম্বর সাপ্তাহিক একটি পত্রিকায় বিদ্যালয় ও আমাকে নিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। সেখানে আমার বক্তব্য ছাপা হয়েছে। আমি ওই সংবাদকর্মীদের কোনও প্রকার বক্তব্য দেইনি। তাদের মনগড়া বক্তব্য ছাপানো হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিদ্যালয়ে নিয়মিত সমাবেশ (এসেম্বলি) করা হয়। এছাড়াও সরকারী সকল প্রকার দিবস পালন করা হয়। বোর্ড কর্তৃক ও ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের ফরম ফিলাপ করানো হয়। ওই পত্রিকায় এসব বিষয়ে ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। এতে করে বিদ্যালয় ও সকল শিক্ষকের সম্মান হানি করা হয়েছে। আমি ওই সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
জানা যায়, হাবলা টেংগুরিয়াপাড়া আবদুল্লাহেল বাকী উচ্চ বিদ্যালয় সুনামের সাথে ১৯৯২ সাল থেকে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। ফলাফলের দিক দিয়েও বেশ সুনাম রয়েছে এই বিদ্যালয়টির। এছাড়াও উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের খেলাধুলায়ও বিদ্যায়লটির সুনাম রয়েছে সারা জেলায়।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম আব্দুছ ছামাদ নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকেন। বিদ্যালয়ে নিয়মিত এসেম্বলি করা হয়। এছাড়াও বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ও অভিভাকদের সাথে আলোচনা করে শিক্ষার্থীদের ফরম ফিলাপ করা হয়। ওই পত্রিকায় ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।’
হাবলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম বলেন, ‘আমি মাঝে মধ্যেই বিদ্যালয়ে গিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে থাকি। ফলাফলের দিক দিয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠানটির জেলায় বেশ সুনাম রয়েছে। সম্প্রতি একটি পত্রিকায় বিদ্যালয় ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদটি সম্পুর্ণ মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত।